পবিত্র হজের অনন্য ৫ ফজিলত

ছবি : সংগৃহীত
২৬ মে ২০২৫, ০৩:৫৮ পিএম
শারীরিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক মুসলমান জীবনে একবার পবিত্র হজ পালনের মাধ্যমে আল্লাহর প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন এবং নিজেদের পাপ মোচনের সুযোগ পান। হজকে বলা যায়, মুসলিম ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ববোধের এক অনন্য নিদর্শন। হজ অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ ইবাদত। প্রিয় নবী (সা.)-এর জবানে হজের অসংখ্য ফজিলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। আমাদের নবী করিম (সা.) বলেন—

গিবত করলে কি রোজা নষ্ট হয়?
১. ‘ইসলাম গ্রহণ অতীতের সব গুনাহ মুছে দেয়। এমনিভাবে হিজরত অতীতের সব গুনাহ মুছে দেয়। আর হজও মানুষের অতীতের সব গুনাহ মুছে দেয়।’ (সহিহ্ মুসলিম)
২. ‘আরাফাতের দিন আল্লাহ তাআলা এত মানুষকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন, যা অন্য কোনো দিন দেন না। এই দিনে আল্লাহ তাআলা কাছে আসেন এবং আরাফাহর ময়দানে অবস্থানরত হাজিদের নিয়ে ফেরেশতাদের সামনে গর্ব করে বলেন, ওরা কী চায়?’ (সহিহ্ মুসলিম)
৩. ‘হজে মাবরুর তথা কবুল হজের প্রতিদান জান্নাত ছাড়া অন্য কিছু নয়।’ (সহিহ্ বুখারি)
৪. ‘যে অশ্লীল কথা ও কাজ থেকে বিরত থেকে হজ আদায় করে, সে তার মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়ার দিনের মতো নিষ্পাপ হয়ে ফিরে আসে।’ (সহিহ্ বুখারি)
৫. ‘তোমরা পরপর হজ ও ওমরাহ আদায় করো। কেননা তা দারিদ্র্য ও পাপকে দূর করে দেয়—যেমন দূর করে দেয় কামারের হাঁপর লোহা, সোনা ও রুপার ময়লাকে। আর মাবরুর হজের পুরস্কার জান্নাত ছাড়া অন্য কিছু নয়।’ (সুনানে নাসায়ি)